Visit our YouTube channel Visit Now Watch Now!

রসায়নের রস-১

Estimated read time: 5 min

 



১। প্রক্রিয়াজাত খাদ্য বিশেষ করে জুস, সস, কেক, বিস্কুট প্রভৃতিতে বেশি সময় ধরে সংরক্ষণের জন্য প্রিজারভেটিভস (Preservatives) দেওয়া হয়।


 ২। কাঠ ও কয়লা পোড়ালে ক্ষতিকর কার্বন কণা উৎপন্ন হয়, যা পাত্রের গায়ে জমলে তাকে কালি বলা হয়। 


৩। হেবার পদ্ধতিতে অ্যামোনিয়া উৎপাদনে 200-250 atm চাপ প্রয়োগ করা হয় এবং বিজারক লোহার গুড়া

প্রভাবক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।


৪। যে মৌলিক অধাতু সাধারণ তাপমাত্রায় তরল থাকে- ব্রোমিন (Br)। সাধারণ তাপমাত্রায় তরল ধাতু-পারদ (Hg)।


৫। শার্ট ও প্যান্ট- জৈব যৌগ ও তন্ত্রর সমন্বয়ে গঠিত।


 ৬। নিরাপদ দিয়াশালাই এর কাঠির মাথায় ও বাক্সের পার্শ্বদেশে লোহিত ফসফরাস ব্যবহৃত হয়।


৭। প্রকৃতিতে সবচেয়ে শক্ত পদার্থ হীরক।


৮। মাটির ক্ষারকত্ব অত্যধিক হয়ে গেলে অ্যামোনিয়াম সালফেট প্রয়োগ করে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।


 ৯। নীরব ঘাতক বলা হয় কার্বন মনোক্সাইডকে (CO)।


১০। আধুনিক রসায়নের প্রতিষ্ঠাতা - জন ডাল্টন।

 

১১ । রাসায়নিক সার- অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, কার্বন, ফসফরাস ইত্যাদি রাসায়নিক যৌগের সমন্বয়ে তৈরি ।


১২। প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপ- 0°C বা 273K ও 1atm বায়ুচাপ । 


১৩। ফ্যাটি এসিডসমূহের কার্যকরী মূলক হচ্ছে-COOH (কার্বক্সিল মূলক)।


১৪ । বর্তমানে চেতনানাশক হিসেবে ব্যবহার করা হয় ফ্লোথেন ।


১৫ । প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান হলো- মিথেন (CH4) । দুধের প্রধান উপাদান ক্যালসিয়াম


১৬। মিথেনের গলনাঙ্ক 183°C ও স্ফুটনাঙ্ক - 162°C


 ১৭। তরল কার্বন ডাই অক্সাইড ও অ্যামোনিয়ার মিশ্রণকে উচ্চচাপে এবং 130-150°C তাপমাত্রায় উত্তপ্ত করে ইউরিয়া (NH2)2C=O উৎপাদন করা হয়। 


১৮ । সাধারণত প্রতি 10°C তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য বিক্রিয়ার গতি 2 গুণ বৃদ্ধি পায়।


১৯। গ্রাফাইট একমাত্র অধাতু যা তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী। 


২০। গ্লাস ক্লিনারের মূল উপাদান হলো অ্যামোনিয়া- NH3


২১। বিশুদ্ধ পানি হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন পরমাণু দ্বারা গঠিত। 


২২ । রোগীকে অজ্ঞান করার কাজে ব্যবহৃত হয় নাইট্রাস অক্সাইড (N2O)।


২৩। কোনো দ্রবণে pH এর মান 7 এর কম হলে দ্রবণটি অম্লীয়, 7 এর বেশি হলে দ্রবণটি ক্ষারীয়। 


২৪। যত কক্ষপথ – তত পর্যায়) সর্বশেষ কক্ষপথে যত ইলেকট্রন → তত গ্রুপ ।


২৫। ক্ষার ধাতুসমূহের সক্রিয়তার ক্রম-Cs>Rb>K>Na>Li 


 ২৬। মৃৎক্ষার ধাতুসমূহের সক্রিয়তার ক্রম -Ba>Sr>Ca> Mg>Be 


২৭। হ্যালোজেনসমূহের সক্রিয়তার ক্রম -F>Cl>Br>I


 ২৮। বাড়িতে বা বেকারিতে পাউরুটি ফোলানোর জন্য ঈস্ট নামক ছত্রাক ব্যবহার করা হয় ।


২৯। ওয়াটার গ্যাস হলো- (CO+H2) ।


৩০ । তড়িৎ বিশ্লেষণ একটি শক্তিশালী জারণ-বিজারণ প্রক্রিয়া। গ্যালিয়াম হল অর্ধ ধাতু 


৩১। বদহজম সমস্যায় পাকস্থলিতে অতিরিক্ত HCI উৎপন্ন হয়। NaHCO3 এই এসিডকে প্রশমিত করে।


৩২। পানি দূষক হলো- ম্যাঙ্গানিজ, ক্রোমিয়াম ও ক্যাডমিয়াম ।


৩৩। কোন ধাতুর পাতলা পাত দিয়ে সিগারেট, চকলেট ও খাদ্য দ্রব্যের মোড়ক তৈরি হয় - Al 


৩৪। হাইড্রোজেনের ধর্ম নিজে জ্বলে, অন্যকে জ্বলতে সাহায্য করে না। 


৩৫। নাইট্রোজেনের ধর্ম নিজে জ্বলে না, অন্যকে জ্বলতে সাহায্য করে না।


৩৬। অক্সিজেনের ধর্ম : নিজে জ্বলে না, অন্যকে জ্বলতে সাহায্য করে।


 ৩৭। ধাতু ভালো বিদ্যুৎ পরিবাহী, কারণ ধাতুতে বিমুক্ত ইলেকট্রন থাকে। 


৩৮। গ্রাফাইটে মুক্ত ইলেকট্রন সংখ্যা 1 টি হীরকে কোনো মুক্ত হলেকট্রন নেই।


৩৯। প্রোটনের আধান ধনাত্মক, ইলেকট্রনের আধান ঋণাত্মক, নিউট্রনের কোনো আধান নেই ।


৪০। রুশ বিজ্ঞানী মেন্ডেলিফ 67টি মৌল নিয়ে আধুনিক পর্যায় সারণি প্রবর্তন করেন।


৪১। কাঠ হলো প্রধানত সেলুলোজ, প্রাকৃতিক গ্যাস হলো মিথেন এবং মোম হলো কার্বন ও হাইড্রোজেনের যৌগ


৪২ । 1890 সালে বানিজ্যিকভাবে সাবান উৎপাদন শুরু হয়।


৪৩। 99.5% বিশুদ্ধ এসিটিক এসিডকে গ্লাসিয়াল এসিটিক এসিড বলা হয় । 


৪৪। প্রাকৃতিকভাবে উদ্ভিদ কান্ডের মুকুলে ইনডোল অ্যাসিটিক এসিড উৎপন্ন হয়। 

৪৫। ফল পাকানোর জন্য গুদাম ঘরের বাতাসে ০.1% ইথিলিন গ্যাস যথেষ্ট। 


 ৪৬। হাড় ও দাঁত শক্ত করে - Ca। উদ্ভিদের মুখ্য পুষ্টি উপাদান হলো- নাইট্রোজেন, ফসফরাস ও পটাসিয়াম


৪৭। রেফ্রিজারেটরে ফ্রেয়ন গ্যাস ব্যবহার করা হয় ।


৪৮। ফ্রেয়নের রাসায়নিক নাম - ডাইক্লোরো ডাই ফ্লোরো মিথেন । দেহ ত্বকের জন্য আদর্শ ph এর মান-5.5 ।


৪৯। কোকাকোলা ও পেপসির বোতল খুললে যে গ্যাসের বুদবুদ সৃষ্টি হয় তাহলো - CO2


৫০। ফরমালডিহাইডের 40% জলীয় দ্রবণকে ফরমালিন বলা হয় 


৫১। এসিড বৃষ্টি হয় বাতাসে সালফার ডাই অক্সাইডের আধিক্যে ।


৫২। এসিডিয় মাটি ও পানির pH মান বৃদ্ধির জন্য এমনকি মাটি বা পানিকে ক্ষারীয় করার জন্য চুন (CaO) ব্যবহৃত হয় ।


 ৫৩। আমাদের দেশে সুনামগঞ্জ জেলায় এবং সেন্টমার্টিন দ্বীপে চুনাপাথর পাওয়া যায়।


৫৪। অ্যামোনিয়ার সম্পৃক্ত জলীয় দ্রবণে 35-40% NH3  থাকে। একে অ্যামোনিয়া স্পিরিট বলা হয় । 


৫৫। জৈব এসিডের কার্যকরী মূলকের নাম- কার্বক্সিল মূলক(-COOH)।


৫৬। আয়নার পশ্চাতে ব্যবহার করা হয় পারদ।


৫৭। অসম্পৃক্ত এসিডের গ্লিসারিন এষ্টার হল তেল। । অগ্নিনির্বাপক গ্যাস হলো CO2


৫৮। ড্রাইসেল গঠনে দস্তা (Zn) দন্ড ও MnO2 ব্যবহার করা হয়।


৫৯। পরমাণুর সমস্ত ভর কেন্দ্রীভূত থাকে নিউক্লিয়াসে। এসিড বৃষ্টির pH এর মান-5.6। 


৬০। জীবের দেহ বিভিন্ন জটিল অণু যেমন- প্রোটিন, চর্বি, ক্যালসিয়ামের যৌগ, ডিএনএ (DNA) প্রভৃতি দ্বারা গঠিত।


৬১। ফ্লোরিন ফিকে হলুদ, ক্লোরিন সবুজাভ হলুদ, ব্রোমিন লাল এবং আয়োডিন গাঢ় বেগুনি।


৬২। পদার্থসমূহকে দুইভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ ১. আলো ও ২ শক্তি । 


৬৩। কোন তাপমাত্রায় হীরক গ্রাফাইটে পরিণত হয়? - 1000 °C


৬৪। সাবান উৎপাদনে অপদ্রব্য হিসেবে সামান্য পরিমাণ NaCl, NaOH, গ্লিসারল ইত্যাদি থাকে। 


৬৫। গ্রীণ হাউস গ্যাসের জন্য দায়ী CO2, - 49%, CFC - 13%, CH4-18% এবং  N2O 6% 


৬৬। লেড এসিটেট - চর্ম রোগের ওষুধ।


৬৭। টয়লেট ক্লিনারের মূল উপাদান হলো কস্টিক সোডা (NaOH)। 


৬৮। সোডা অ্যাস বা কাপড় কাঁচা সোডা হলো -সোডিয়াম কার্বনেট (Na2CO3)


৬৯ । H না থাকা সত্ত্বেও জৈব যৌগ - ক্লোরোপিক্রিন (CCI3-NO2)


৭০ । C ও H থাকা সত্ত্বেও জৈব যৌগ নয় কার্বনিক এসিড (H2CO3)


৭১ মিউনিস্পিলিটির জীবাণু মুক্ত পানি সরবরাহে ব্যবহৃত হয় - (NaOCl) সোডিয়াম হাইপো ক্লোরাইড ।


৭২ । একজন সুস্থ মানুষের রক্তে স্বাভাবিক গুকোজের পরিমাণ - 60-100mg 


৭৩। ইউরিয়া সারের 46% হলো উদ্ভিদের প্রধান পুষ্টি উপাদান নাইট্রোজেন।


৭৪ পেটের অম্লরোগে এন্টাসিড হিসেবে ব্যবহৃত হয়- MgO 


৭৫। এসিড বৃষ্টিতে থাকে -H2SO4 ও HNO3 


৭৬। বিশুদ্ধ পানির গলনাংক ও স্ফুটনাংক – O°C ও 100°C 


৭৭। বিশুদ্ধ পানির pH = 7 । মোল হলো রাসায়নিক পদ্ধতি পরিমাপের একক ।


৭৮। 1783 সালে বিজ্ঞানী ল্যাভয়সিয়ে O ও H এর সমন্বয়ে H2O তৈরি করেন । 


৭৯ । কার্বনিক এসিড (H2CO3) এনজাইমের ক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে পরিপাকে সহায়তা করে ।


 ৮০। বায়ুর গঠনগত উপাদান হলো- N-78%, O-20%, CO2 - 0.03% জলীয় বাষ্প 140% ও নিষ্ক্রিয় গ্যাস (0.40%


৮১। শ্যাম্পু ও শেভিং ক্রীমে থাকে- পটাসিয়াম সাবান।


৮২। কফিতে উপস্থিত ক্ষার বস্তুর নাম ক্যাফেইন।


 ৮৩। টিউবলাইটে সাধারণত N2 গ্যাস ব্যবহার করা হয়। 

৮৪। তাপ রাসায়নিক বিক্রিয়ার প্রমাণ তাপমাত্রা 25°C।


৮৫। পৃথিবী তৈরির প্রধান উপাদান - সিলিকন। মশা তাড়ানোর জন্য কয়েল বা অ্যারোসল ব্যবহার করা হয়।


 ৮৬। সাধারণ সালফার হলুদ রঙের ভঙুর কঠিন পদার্থ। এর গলনাঙ্ক 119 |


৮৭। কাদামাটির প্রধান উপাদান অ্যালুমিনোসিলিকেট।


 ৮৮। রকেট এবং জেট বিমানে জ্বালানি হিসেবে তরল O2 ব্যবহার করা হয় । 


৮৯। পেট্রোলিয়ামের প্রধান উপাদান হাইড্রোকার্বন ।


৯০। 1869 সালে মেন্ডেলিফ সর্বপ্রথম পর্যায় সারণির একটি বিশেষ তালিকা প্রকাশ করেন । 


৯১। কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস, পেট্রোল জীবাশ্ম জ্বালানির উদাহরণ।


৯২। কোমল পানি হলো পানিতে কার্বন ডাই অক্সাইডের দ্রবণ।


৯৩। পটাসিয়াম পারম্যাঙ্গানেট বেগুনি বর্ণের 


৯৪। সাপের বিষে জিংক সালফাইড থাকে ZnS


৯৫। পেট্রোল দ্বারা আগুন নেভানো যায়না, কারণ পেট্রোল পানিতে মিশেনা এবং পানির চেয়ে হালকা।


৯৬। মোমের দহনে উৎপন্ন ক্ষতিকর গ্যাসটির নাম- CO2


 ৯৭। মানুষের রক্তে pH এর মান 7.4। বাতাসের পাঁচ ভাগের চার ভাগই নাইট্রোজেন।


৯৮। পানিকে সর্বাধিক দ্রাবক বলা হয়। কারণ পানিতে অধিকাংশ দ্রব দ্রবণীয় ।


৯৯ । প্রাকৃতিক পানি তিন অবস্থায় পাওয়া যায় যেমন কঠিন (বরফ), তরল (পানি), ও বাষ্প (গ্যাস) ।


১০০। টুথ পাউডারকে মিষ্টি স্বাদযুক্ত ও আঠালো করে গ্লিসারিন।










About the Author

Mystery Knowledge and Reality...!!!

৩টি মন্তব্য

  1. second ago
    Good...idea
  2. second ago
    Good information ℹ️ℹ️ℹ️
  3. second ago
    ✅✅✅👍👍👍
Information is wealth... MKR Web
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.