Visit our YouTube channel Visit Now Watch Now!

শব্দ দূষণ আধুনিক যুগের নতুন সমস্যা


 শদ দূষণ কি ?‌

- যখন শব্দ মানুষের শ্রবণ সীমার বাইরে চলে যায় কৃত্তিম বা প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট কারণে আর শব্দের স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য/গুনাগুণ নষ্ট করে তখন তাকে শব্দ দূষণ বলে ।

- সাধারণত ৪৫ ডেসিবেল (dB) এর চেয়ে বেশি শব্দকে শব্দ দূষণ বলে।


শব্দ দূষণের কারণ কি ?

শব্দ দূষণের কৃত্তিম কারণ : 

১.যানবাহনের হর্ণের উচ্চ শব্দ  

২.বিভিন্ন নির্মাণাধীন প্রকল্পের উৎপন্ন শব্দ 

৩. কলকারখানার উচ্চ শব্দ 

৪. উচ্চ শব্দে মাইক বাজানো 

৫. উড়োজাহাজের ও সুপারসনিক জেট বিমানের উৎপন্ন শব্দ


শব্দ দূষণের প্রাকৃতিক কারণ : 

১.তীব্র বজ্রপাত

২.আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত

৩. ভূমিকম্প

৪. সমুদ্রের ঢেউয়ের শব্দ


শব্দ দূষণের কারণে কি কি রোগ হয় ?

শব্দ দূষণের কারণে সৃষ্ট রোগ :

১.শব্দদূষণের কারণে শ্রবণশক্তি হ্রাস পায়

২.দুশ্চিন্তা

৩.উগ্রতা

৪.উচ্চ রক্তচাপ

৫.ঘুমের ব্যাঘাতসহ অন্যান্য ক্ষতিকর ও বিরূপ প্রতিক্রিয়া ঘটতে পারে

৬.শারীরিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে স্মরণশক্তি হ্রাস, মানসিক অবসাদ হতে পারে


শব্দ দূষণ প্রতিকারের ও প্রতিরোধের উপায় কি ?

বিশেষ দ্রষ্টব্য‌‌ : প্রতিকার অপেক্ষা প্রতিরোধ উত্তম


শব্দ দূষণের প্রতিকার :

শব্দ দূষিত হওয়ার পর সেই পরিবেশে বিভিন্ন উপায়ে খাপ খাইয়ে চলাকে শব্দ দূষণ প্রতিকার বলে যেমন -

১. Hearing Aid ব্যবহার করা

২. উচ্চ শব্দ উৎপন্ন হয় এমন স্থান এড়িয়ে চলা


শব্দ দূষণ প্রতিরোধ :

শব্দ যেন দূষিত না হয় সেজন্য গৃহীত পূর্ব পদক্ষেপ সমূহকে শব্দ দূষণ প্রতিরোধ বলে । শব্দ দূষণের কারণগুলো সমাধান করলেই শব্দ দূষণ প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে ; যেমন -

১. যানবাহনে ৪৫ ডেসিবেল এর চেয়ে কম শব্দ উৎপন্ন হয় এমন হর্ণ ব্যবহার করা

২. কলকারখানায় সাইলেন্সার ব্যবহার করা যাতে উৎপন্ন শব্দ; শব্দ দূষণ না ঘটায়

৩. উচ্চ শব্দে মাইক বাজানো থেকে বিরত থাকা

৪. লোকালয়ে উড়োজাহাজ ও সুপারসনিক জেট বিমান যেন চলাচল না করে সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া ।

৫. শব্দ দূষণের ক্ষতিকর প্রভাবের কথা বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রচার করে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা





About the Author

Mystery Knowledge and Reality...!!!

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Information is wealth... MKR Web
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.